র্যাগিংয়ের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের গালিগালাজ ও শারীরিক হেনস্থা করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তারা।
বুধবার (১ মার্চ) দেয়া হাইকোর্টের এ রায়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেননি ফুলপরী খাতুন ও তার পরিবার।
সব ঘটনায় হল ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন ২৬ জন; এমনকি পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে হেনস্তার শিকার হয়েছেন সংবাদকর্মীরাও।
যে তিনটি রুমে শিক্ষার্থীদের রাতভর নির্যাতন চালানো হয়েছিল, কলেজ কর্তৃপক্ষ সেগুলো সিলগালা করলেও অভিযুক্তরা এখন সেখানে অবস্থান করছে তালা ভেঙে।
সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমরা মনে করি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিবাদের নাম। ফুলপরী ন্যায়বিচারের প্রতীকের নাম।
বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে রোকসানা মহুয়ার ওপর খেপে গিয়ে প্রথমে তিনি তাকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে পেটান। এরপর কক্ষে থাকা বঁটি নিয়ে মহুয়াকে…
সরকারি ছাত্রসংগঠন ছাড়া আর তো কোন ‘বড় ভাই’ নেই। বর্তমানে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আবাসিক হলগুলো এক-একটি নির্যাতনের কারখানা।